মুরগি ও ডিমের বাজার এখন মধ্যস্বত্বভোগীরা নিয়ন্ত্রণ করছে। খামার থেকে ডিম ও মুরগি তিন-চার হাত ঘুরে ভোক্তার কাছে যাচ্ছে।
সম্প্রতি ডিম-মুরগির দাম বৃদ্ধিতে তাদের কোনো সিন্ডিকেট নেই উল্লেখ করে পোল্ট্রি খাতের করপোরেট প্রতিষ্ঠানের মালিকরা বলেন, মধ্যস্বত্বভোগীরাই দাম বাড়াচ্ছে।
অ্যাসোসিয়েশন সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম বলেন, গত তিন বছরে পোল্ট্রি খাদ্যের দাম বেড়েছে ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ। এই দাম বৃদ্ধির প্রভাব পড়েছে মুরগির বাজারে।
ব্রিডার্স অ্যাসেশিয়েশন অব বাংলাদেশের সভাপতি কাজী মাহিন হাসান বলেন, কয়েকটি কারণে মুরগির দাম বাড়ে। যখন জোগানের চেয়ে চাহিদা বেড়ে যায় তখন বাজার দামে প্রভাব পড়ে। ডিমের উৎপাদন কমে গেছে। এ ছাড়া সাম্প্রতিক ডিমের যে দাম বৃদ্ধির প্রভাব পড়েছে তা অতিরিক্ত গরমে। গরমের কারণে ডিমের উৎপাদন কমেছে। এর প্রভাবও পড়েছে বাজারে। কিন্তু বড় খামারিদের যে সিন্ডিকেটের অভিযোগ করা হয়, সেটা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। মাঝখানে যে তিন-চার হাত বদল হয় তারাই দাম বাড়ায়।
ইআরএফ সভাপতি রেফায়েত উল্লাহর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনাসভা সঞ্চালনা করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম।
‘আমদানি করলে একটি ডিমের দাম হবে ২০ টাকা’