শিশু-কিশোরদের মানসিক বিকাশে পড়াশুনার পাশাপাশি গান-বাজনা, কবিতা আবৃত্তিসহ সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত করার তাগিদ দিয়েছেন বক্তারা। তারা বলেন, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত হলে শিশু-কিশোররা দেশীয় ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির সঙ্গে গড়ে উঠতে পারবে।
শুক্রবার (১২ মার্চ) ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) উদ্যোগে আন্তজার্তিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন বক্তরা।
সংগঠনের সদস্যদের সন্তানরা ‘ক’ থেকে ‘গ’ পর্যন্ত তিনটি গ্রুপে গল্প বলা এবং কবিতা আবৃত্তি প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়। বিজয়ী শিশুদের ক্রেস্ট ও বিশেষ সম্মাননা দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বাংলাদেশ টেলিভিশনের শিল্প নির্দেশক বিভাগের প্রধান মীর আহসান উল আলম বলেন, শিশুদের সুস্থভাবে বেড়ে উঠতে এ ধরনের আয়োজন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সুস্থভাবে বড় হয়ে উঠতে গান, আবৃত্তিসহ সাংস্কৃতিক আয়োজনে শিশু-কিশোরদের সম্পৃক্ততা বাড়াতে হবে।
ইআরএফ সভাপতি শারমীন রিনভী জানান, মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে এবার অনলাইনে প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে। আগামীতে সরাসরি উপস্থিতির মাধ্যমে আরো বড় পরিসরে শিশুদের নিয়ে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে।
অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন ইআরএফের সাধারণ সম্পাদক এস এম রাশিদুল ইসলাম। পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানটি সঞ্চলনা করেন ইআরএফের সদস্য দৌলত আখতার মালা। উপস্থিত ছিলেন, জুরি বোর্ডের অন্যতম সদস্য ও দৈনিক জনকণ্ঠ পত্রিকার নগর সম্পাদক কাওসার রহমান।
শিশুদের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত করার তাগিদ