সেমিনারে বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত লি জিমিং বলেন, চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে অর্থনীতি, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ খাতে সহায়তা ক্রমাগত গভীর হচ্ছে। গত বছরের জুলাইয়ে বাংলাদেশকে ৯৭ শতাংশ পর্যন্ত শুল্কমুক্ত সুবিধা দিয়েছে চীন। ফলে চীনের বাজারে বাংলাদেশের বাণিজ্য বৃদ্ধির নতুন সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। উভয় দেশের মধ্যে বাণিজ্য বাড়াতে বিদ্যমান শুল্কমুক্ত সুবিধা ছাড়াও এফটিএ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে আমাদের অবকাঠামো, টেলিযোগাযোগ, বিদ্যুৎ-জ্বালানিসহ প্রায় সব খাতেই চীনের বিনিয়োগ এসেছে। এর মধ্যে পদ্মা সেতু ও রেল লিংক অন্যতম।